Shaheed Abu Taleb High School

শহীদ আবু তালেব উচ্চ বিদ্যালয়

এভিনিউ- ১, ব্লক- এ, সেকশন- ১০, (পল্লবী) মিরপুর, ঢাকা- ১২১৬  EIIN :108167
ফোন নম্বর: ০২-৪৮০৩১৫০২

প্রধান শিক্ষকের মন্তব্য

শিক্ষাই আলো। শিক্ষাই মুক্তি। শিক্ষাই মানুষের জীবনের মূল চালিকা শক্তি। শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। এ অধিকার পূরণের লক্ষ্যে অত্র এলাকাবাসী ১৯৭৫ সালে মুক্তিযুদ্ধের একজন শহীদ সাংবাদিকের নামে ক্ষুদ্র পরিসরে প্রতিষ্ঠা করেন “শহীদ আবু তালেব উচ্চ বিদ্যালয়” যা আজ বৃহত্তর আকারে পরিণত হয়েছে।
প্রযুক্তি নির্ভর আধুনিক এ বিশে^ প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে আমাদের বিশ^। ফলে পরিবর্তিত হচ্ছে মানুষের চিন্তা-চেতনা ও চাহিদার। সুতরাং যুগোপযোগী ও অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন করতে গিয়ে আমরা অনুধাবন করি যে, মনোরম পরিবেশ, মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা, পাঠদান পদ্ধতি, নিয়মশৃঙ্খলা, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন অতি জরুরী। অভিজ্ঞ ম্যানেজিং কমিটির অনবদ্য কর্মপরিকল্পনা, তত্ত্বাবধান ও সাহসী পদক্ষেপে এ লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে।

সভাপতির বাণী

মহান মুক্তিযুদ্ধের একজন শহীদ সাংবাদিকের নামে প্রতিষ্ঠিত শহীদ আবু তালেব উচ্চ বিদ্যালয় একটি প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি বৃহত্তর মিরপুরের সকল শ্রেণির পরিবারের শিশু কিশোরদের মেধা বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। ইতোমধ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধিনস্থ থানা শিক্ষা অফিস কর্তৃক দ্বিতীয় বারের মত শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক, শ্রেষ্ঠ স্কাউটদল, শ্রেষ্ঠ স্কাউট শিক্ষক, শ্রেষ্ঠ স্কাউট, শ্রেষ্ঠ সংগীত শিল্পী নির্বাচিত হয়েছে। এমন একটি প্রতিষ্ঠানের একাধিক বার মত ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হতে পেরে আমি গর্ববোধ করছি।
বিগত প্রায় ৪২ বৎসর যাবৎ আমি ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য, দাতা সদস্য, শিক্ষানুরাগী সদস্য, দুই টার্ম সহ-সভাপতি, একাধিক বারের মত নির্বাচিত হয়ে সভাপতির দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়নসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নে সাধ্যমত ভূমিকা পালন করছি।

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সর্বোৎকৃষ্ট জ্ঞানের অনুশীলন ও আদর্শ শিক্ষাদান নিশ্চিত করতে ‘শহীদ আবু তালেব উচ্চ বিদ্যালয়’ নি¤েœাক্ত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে বদ্ধ পরিকর :


১। শিক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানের উৎকর্ষ সাধন ও উত্তম চরিত্র গঠনের মাধ্যমে মানবিক ও নৈতিক গুণাবলীর পরিপূর্ণ বিকাশ সাধন করা।
২। শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক উৎকর্ষ সাধনের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা।
৩। প্রকৃত জ্ঞান অর্জন নিশ্চিত করার ল্েক্ষ্য আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা।
৪। শিক্ষার্থী যেন নিরাপদ, সুস্থ ও আনন্দঘন পরিবেশে শিক্ষালাভের সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করা।
৫। শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা।
৬। সকল ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা, জবাবদিহিতা এবং সুশাসন নিশ্চিত করা।

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী কর্নার

বঙ্গবন্ধু’ কর্ণার